সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই খুব ভালো আছে। আমাদের জীবনে এইটা খুব সাভাবি যে, আমাদের কে শুনতে হয় তুমি ওর মতো হতে পারোনা।ওর দ্বারা আমি বুজছি যে আমাদের আশেপাশের কোনো ভালো স্টডেন্ট কে। সে সব সময় খুব ভালো রেজাল্ট করে কিন্তু আপনি পারছেন না তাই সবাই সব সময় আপনাকে ওর মতো হতে বলে বিষের করে আমাদের পরিবার থেকে। কিন্তু আপনি শত চেষ্টা করে পারছে না। এখন আপনার কি করনিও
:ধাপ ১
আপনাকে প্রথমে আপনার লেভেল টিকে খুঁজে বের করতে হবে। কারণ সবার শিক্ষার ধ্রারণ ক্ষমতা এক না। কেউ একটু পরে সব কিছু মনে রাখতে পারে, কেউ আবার অনেক পরে ও কিছু মনে রাখতে পারে না।
কিভাবে বুঝবেন আপনি কোন লেভেল এ ?
এটি আপনি সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন বা বুজতে পারেন। আপনার মনে রাখার শক্তু কেমন কি করলে আপনি মনে রাখরতে পারেন। এখন যদি এমন হয় আপনি অনেক পড়েছেন কিন্তু কিছু মনে রাখতে পারছেন না। তাহলে নিম্নের বিষয় গুলো একটু ভালো করে দেখুন । আপনি আপনার লেভেল সম্পর্কে অবগত এখন আপনার করণীয়।
:ধাপ ২
পড়ুন এক্টিভলি
একটিভ পড়া দিয়ে বোঝানো হয়েছে যে, আপনি যখন কোন বিষয় নিয়ে অধ্যায়ন করবেন সেটা খুব মনো জোক দিয়েন করবেন কিন্তু এক সাথে অনেক সময় পড়বেন না।
আপনি আপনার পড়ার সময় তাকে ভাগ করে নিবেন। যেমন আপনি ১ ঘণ্টা অধ্যায়ন করতে চান তাহলে ১ ঘন্টা তাকে ২ টি ভাগে ভাগ করে নিবেন। ৩০ মিনিট পর পর ৫ মিনিট বিরতি নিবেন। প্রশ্ন আস্তে পেইন আপনার মনে কেন ?
একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, অধ্যায়ন এ সময় ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে, করলে সেটা বেশি ইফেক্ট হয়।
গবেষণাটি এমন বাবে করে করা হয়, ২টি গ্রুপ কে একটি বিষয় অধ্যায়ন করতে বলা হয়। একটি গ্রুপ কে কোনো বিরতি ছাড়া লাগাতার পড়তে বলা হয়। একটি গ্রুপ কে ৩০ মিনিট পর পর ৫ মিনিট এ একটি বিরতি দেওয়া হয়। ওই বিরতি তে তারা যা ইচ্ছা তাই করতে বলা হয়। যখন রেজাল্ট এ সময় আসে গ্রুপ ২ বেশি ভাগ রাই ৩০-৪০% মনে রাখতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু ওপেন দিকের গ্রুপ যাদের বিরতি দেওয়া হয়েছে তারা ৫০-৭০% মনে রাখতে সক্ষম হয়েছে। এতেই বোঝা যায় আমাদের ব্রেইন এক সময় এক জিনিস বেশি সময় দরে কেচ করে না। আমরা এইভাবে বলতে পারি সে সেই জিনিস থেকে ইন্টারন্টেস হারিয়ে ফেলে তার ফলেই আমরা বরিং ফীল করি।
লাগাতার না পরে কিছু সময় পর পর বিরতি নেওয়া।
নিজেকে উপহার দেওয়া, যেমন এই বিষয় আমি ভালো করতে পারলে এইটা দিবো ( নিজেকেই ) রিওয়ার্ড।
যেই বিষয় নিয়ে পড়ছো সেই বিষয় নিয়ে বন্ধুদের সাথে এল কোন করা।
যদি খুব কঠিন কিছু হয় তাহলে রেকডিং করে বার বার শুনা।
আমাদের মস্তিস্ক শুনা কথা বেশি মনে রাখতে সক্ষম।
করণীও:
কখনো একটু বিষয় নিয়ে না পড়া সব সময় ২ বা তার ওদিক বিষয় নিয়ে পড়া।লাগাতার না পরে কিছু সময় পর পর বিরতি নেওয়া।
নিজেকে উপহার দেওয়া, যেমন এই বিষয় আমি ভালো করতে পারলে এইটা দিবো ( নিজেকেই ) রিওয়ার্ড।
যেই বিষয় নিয়ে পড়ছো সেই বিষয় নিয়ে বন্ধুদের সাথে এল কোন করা।
যদি খুব কঠিন কিছু হয় তাহলে রেকডিং করে বার বার শুনা।
আমাদের মস্তিস্ক শুনা কথা বেশি মনে রাখতে সক্ষম।